WHAT'S NEW?
Loading...

কান্নার অবাক করা ৯ তথ্য

 


'চোখের জলের হয় না কোনও রঙ, তবু কত রঙের ছবি আছে আঁকা'। একদম ঠিক কথা। কখনও ভেবে দেখেছেন, সিনেমা হলে একটা চূড়ান্ত রোম্যান্টিক ছবি দেখতে দেখতেও চোখের কেন কোণ ভিজে উঠেছে? অথবা পথে চলতে চলতে চোখে একটা কিছু পড়ল, সঙ্গে সঙ্গে জল চলে এল। দেখতে একই রকম হলেও দু'টি দু'রকমের কান্না এবং এর কাজও ২ রকমের। আসুন দেখে নেওয়া যাক কান্নার ৯ কাহন, যা আপনারা অনেকেই জানেন না।


১. পরিবেশের পার্থক্যে শিশুদের কান্নার ধরনও পাল্টে যায়!



২. এক জন ডাচ গবেষক সমীক্ষা করে দেখেছেন, পাশ্চাত্য দেশগুলি, যেখানে মহিলারা সমাজের উঁচু তলায় বাস করেন এবং যাঁদের মানবাধিকার তৃতীয় বিশ্বের দেশে বসবাসকারী মহিলাদের তুলনায় অনেক বেশি, তাঁরা কাঁদেনও বেশি।



৩. কান্



৩. কান্না তিন রকমের হয়:
বেসাল টিয়ার, যেটা আপনার চোখকে পরিষ্কার রাখে এবং চোখের লুব্রিকেশনের মাত্রা ঠিক রাখে।
রিফ্লেক্স টিয়ার: পেঁয়াজ কাটার সময় বা চোখে কিছু একটা হঠাত্ ঢুকলে এই কান্না বের হয়।
ইমোশনাল টিয়ার: ব্যাখ্যা নিস্প্রয়োজন।


৪. গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কিছু মানুষ স্বাভাবিক কারণেই অন্যদের তুলনায় বেশি কাঁদেন।


৫. অনেক সময় স্নায়বিক কারণে কান্না বা হাসি থামতে চায় না। যদি এমনটা হয়, তবে দেরি না করে চিকিত্সকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। এটা স্ট্রোক, অ্যালঝাইমার্স, মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস-এর লক্ষণ হতে পারে।


৬. বিষন্ন মহিলাদের চোখের জলে এমন এক রকমের রাসায়নিক পদার্থ থাকে যা পুরুষদের যৌন উত্তেজনায় বাধার সৃষ্টি করে। গবেষণাটি 'সায়েন্স' জার্নালে সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।



৭. কান্নার তিনটি লেয়ার বা স্তর থাকে: লিপিড লেয়ার, অ্যাকিউয়াস লেয়ার এবং মিউকাস লেয়ার।


৮. মুখের লালা যে কম্পোজিশনে তৈরি হয়, সেই একই কম্পোজিশনে চোখের জলও তৈরি হয়। অর্থাত্ এই দুয়ের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই।


৯. কাঁদলে স্ট্রেস হরমোন শরীর থেকে বেরিয়ে যায় এবং এন্ডরফিন বা যেটাকে 'ফিল গুড' হরমোন বলা হয় তা শরীরে নির্গত হয়। এ জন্যই বোধ হয় বলে, কাঁদলে মন হাল্কা হয়।


 

0 comments:

Post a Comment